ক্যাপাসিটর কাকে বলে | ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কেন করা হয়

ক্যাপাসিটর ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স কাজে বহুল ব্যবহৃত একটি ডিভাইস। আপনারা যারা ক্যাপাসিটর সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে আগ্রহী তাদের জন্য আজকের পোস্টটি লেখা। পুরো পোস্ট পড়লে আপনাদের সকল প্রশ্নের সমাধান হয়ে যাবে।

চার্জ ধরে রাখার জন্য ক্যাপাসিটরের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। সিলিং ফ্যানে সাধারন ২.৫ মাইক্রোফ্যারাডের ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়। তবে ইলেকট্রনিক্স কাজে ক্যাপাসিটরকে ফিল্টারিং এর কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

ক্যাপাসিটর কাকে বলে

(Capacitor) শব্দের অর্থ ধারক যা কোন চার্জ ধারনকরে রাখতে পারে। অর্থাৎ যে বস্তু বা ডিভাইস চার্জ ধরে রাখতে পারে তাকে ধারক বা ক্যাপাসিটর বলা হয়। আমরা এর সজ্ঞা এভাবেও বলতে পারি, যে যান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে কোন পরিবাহীর চার্জ ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায় তাকে ক্যাপাসিটর বা ধারক বলে।

ক্যাপাসিটর কে (C) দ্বারা প্রকাশ করা হয়। ক্যাপাসিটর এর একক হলো ফ্যারাড, কিন্তু এত বড় মান পাওয়া যায় না বলে ক্যাপাসিটর এর ব্যবহারিক একক মাইক্রোফ্যারাড হিসাবে ধরা হয়।
ক্যাপাসিটর কাকে বলে

ক্যাপাসিটর সাধারনত দুটি প্যারালাল পরিবাহীর মাঝে অপরিবাহী পদার্থ দ্বারা পৃথক করে তৈরি করা হয়ে থাকে। ক্যাপাসিটরে যে দুইটি পরিবাহি ব্যবহার করা হয় এগুলোকে ইলেকট্রোড বা প্লেট বলে। আর অপরিবাহী পদার্থকে ডাই-ইলেকট্রিক বলা হয়ে থাকে।

Capacitance কাকে বলে

সকল পরিবাহী পদার্থের চার্জ ধারণ করার একটি ক্ষমতা রয়েছে। একটি বস্তুর চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতাকে ক্যাপাসিটরের ধারকত্ব বা ক্যাপাসিট্যান্স (Capacitance) বলে। অন্যভাবেও ক্যাপাসিট্যান্স এর সজ্ঞা দেওয়া যায়, নির্দিষ্ট মাধ্যমে কাপাসিটরের চার্জ ও প্লেটের পটেনশিয়াল পার্থক্যের অনুপাতকে Capacitance বলে।

অর্থাৎ, C = Q / V, এখানে C ক্যাপাসিট্যান্স , Q হলো চার্জ, V হলো পটেনশিয়াল পার্থক্য।

ক্যাপাসিটর কত প্রকার ও কি কি

ক্যাপাসিটর প্রধানত তিন প্রকার। যথা-
  • ফিক্সড ক্যাপাসিটর ( Fixed Capacitor)
  • অ্যাডজাস্টেবল ক্যাপাসিটর (Adjustable Capacitor)
  • ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর ( Variable Capacitor)

ফিক্সড ক্যাপাসিটর ( Fixed Capacitor)

ডাই-ইলেকট্রিক বা অপরিবাহী পদার্থের প্রকৃতি অনুযায়ী ফিক্সড ক্যাপাসিটর আট প্রকার। যথা-
  • এয়ার ক্যাপাসিটর
  • মাইকা ক্যাপাসিটর
  • পেপার ক্যাপাসিটর
  • প্লাস্টি ফিল্ম ক্যাপাসিটর
  • সিরামিক ক্যাপাসিটর
  • পলি কার্বনেট ক্যাপাসিটর
  • ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর
  • নন-ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর
এয়ার ক্যাপাসিটরঃ এয়ার ক্যাপাসিটর পদ্ধতিতে দুই সেট পিতল বা অ্যালুমিনিয়ামের ইলেকট্রোডের মাঝখানে অপরিবাহী বা ডাই ইলেকট্রিক হিসাবে বাতাস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এয়ার ক্যাপাসিটর এর ধারনক্ষমতা বা ক্যাপাসিটি ০.০১ মাইক্রোফ্যারাড এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। এয়ার ক্যাপাসিটর রেডিওতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে স্টেশন ধরার জন্য।

মাইকা ক্যাপাসিটরঃ দুইটি ধাতব পাতের মাঝে অপরিবাহী হিসাবে মাইকা পর্যায়ক্রমে সাজিয়ে শক্তভাবে আটকিয়ে মাইকা ক্যাপাসিটর তৈরি করা হয়ে থাকে। যে সকল সার্কিটে উচ্চ মানের ফ্রিকুয়েন্সি থাকে সেখানে মাইকা ক্যাপাসিটর ব্যবহার করতে দেখা যায়।


পেপার ক্যাপাসিটরঃ টিনের তৈরি ধাতব পাতের মাঝে ডাই ইলেকট্রিক বা অপরিবাহী পদার্থ হিসাবে আদ্রতা দূর করার জন্য তেল বা মোমমিশ্রিত কাগজ একত্রে পাকিয়ে পেপার ক্যাপাসিটর তৈরি করা হয়ে থাকে। পেপার ক্যাপাসিটরের রেটিং ০.০০০১ মাইক্রোফ্যারাড হতে ৪.০ মাইক্রোফ্যারাড পর্যন্ত হয়ে থাকে।

আর ভোল্টেজ ২০০ ভোল্ট হতে ৬০০ ভোল্ট হয়ে থাকে।পেপার ক্যাপাসিটর অডিও ফ্রিকুয়েন্সি অ্যামপ্লিফায়ার, লো এবং হাই ভোল্টেজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

প্লাস্টিক ফ্লিম ক্যাপাসিটরঃ অপরিবাহী পদার্থ হিসাবে পেপারের পরিবর্তে পাতলা হাই ভোল্টেজ রেটিংয়ের প্লাস্টিক ফ্লিম দিয়ে পেপার ক্যাপাসিটরের মত একই পদ্ধতি ব্যবহার করে প্লাস্টিক ফ্লিম তৈরি করা হয়। প্লাস্টিক ফ্লিম হিসাবে পলিস্টাইরিন, পলিয়েস্টার, পলিকার্বোনেট ও পলিপ্রোপাইলিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

প্লাস্টিক ফ্লিম ক্যাপাসিটরের ইনসুলেশন রেজিস্ট্যান্স ১০০০ মাইক্রোফ্যারাড হয়ে থাকে। প্লাস্টিক ফ্লিম ক্যাপাসিটরের কার্যকরি ভোল্টেজ ক্যাপাসিটরের গায়ে লেখা থাকে।

সিরামিক ক্যাপাসিটরঃ সিরামিক ক্যাপাসিটরে অপরিবাহী বা ডাই-ইলেকট্রিক হিসাবে সাধারনত টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইড, বেরিয়াম টাইটানেট কিংবা বিভিন্ন ধরনের সিলিকেট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সিরামিক ক্যাপাসিটর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রেডিওর শর্ট ওয়েব সার্কিটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

পলি কার্বনেট ক্যাপাসিটরঃ এ ধরনের ক্যাপাসিটরে ধাতবা পাতের মাঝে ডাই ইলেকট্রিক হিসাবে পলি কার্বনেট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পলিয়েস্টর ক্যাপাসিটর বা পেপার ক্যাপাসিটরের মত একই পদ্ধতিতে পলি কার্বনেট ক্যাপাসিটর তৈরি করা হয়ে থাকে।

ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর | Electrolytic Capacitor

ইলেকট্রোলাইট ক্যাপাসিটরে ইলেকট্রোলাইট হিসাবে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ যেমন- ফসফেট, বোরেক্স, কার্বনেট ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইলেকট্রোলাইট ক্যাপাসিটরে দুইটি প্লেট বা ইলেকট্রোড থাকে। একটি পজেটিভ ইলেকট্রোড এবং অপরটি নেগেটিভ ইলেকট্রোড।
ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর
ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর শুধুমাত্র ডিসি সার্কিটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরের গায়ে পজেটিভ ও নেগেটিভ চিহ্ন দেওয়া থাকে। লো ভোল্টেজের জন্য ৬০০ মাইক্রোফ্যারাড পর্যন্ত এর ক্যাপাসিটি হয়ে থাকে। আর উচ্চ ভোল্টেজের ক্ষেত্রে ৫ পিকো ফ্যারাড হতে ২০০০ মাইক্রোফ্যারাড পর্যন্ত হয় এ ধরনের ক্যাপাসিটর।

ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর (Electrolytic Capacitor) বিভিন্ন ফিল্টার সার্কিটে রিপল ফ্যাক্টর দূর করতে, সার্কিটের টাইম পিরিয়ড বৃদ্ধি করতে এবং ট্রিগারিং পালস তৈরি করতেও ব্যবহার করা হয়।

নন-ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর

যে সকল ক্যাপাসিটর পোলারাইজড হয় না, এ ধরনের ক্যাপাসিটরগুলোকে নন-ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর বলে। নন- ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরের ইলেকট্রোড বা প্লেট দুটি অ্যালুমিনিয়াম ফুয়েল অথবা পাতলা সিলভারের তৈরি। ইলেকট্রোড দুটিকে রোল করে পলিথিন, পলি কার্বনেট, ওয়াক্সড পেপার জাতীয় অপরিবাহী পদার্থ দ্বারা আলাদা করা হয়ে থাকে।
নন-ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর
নন-ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর এর রেটিং ০.০০০১ মাইক্রোফ্যারাড হতে ৪.০ মাইক্রোফ্যারাড পর্যন্ত হয়ে থাকে। নন - ইলেকট্রোলাইট ক্যাপাসিটরের ভোল্টেজ রেটিং ২০০ ভোল্ট থেকে ৬০০ ভোল্ট পর্যন্ত হয়ে থাকে। নন- ইলেকট্রোলাইট ক্যাপাসিটর এসি ও ডিসি উভয় সার্কিটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

নন - ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরগুলো অডিও ফ্রিকুয়েন্সি অ্যামপ্লিফায়ার সার্কিট ও ডিসি পাওয়ার সাপ্লাইয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। নন - ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরকে অনেকে নন-পোলারাইজড ক্যাপাসিটর (Non Polarized Capacitor) হিসাবে চিনে থাকে।

অ্যাডজাস্টেবল ক্যাপাসিটর (Adjustable Capacitor)

অনেক সময় নির্দিষ্ট কাজের জন্য কতগুলো ক্যাপাসিটরকে সিরিজে বা প্যারালালে আবার অনেক সময় সিরিজ-প্যারালাল মিশ্র গ্রুপিং করে তৈরি করা হয়, এ ধরনের ক্যাপাসিটরকে অ্যাডজাস্টেবল ক্যাপাসিটর (Adjustable Capacitor) বলে। রেডিও, টেলিভিশন, টেপ রেকর্ডার ইত্যাদি মেরামত করতে অ্যাডজাস্টেবল ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।

অপরিবাহী পদার্থের ব্যবহার অনুযায়ী অ্যাডজাস্টেবল ক্যাপাসিটর আবার দুই প্রকার। যথা- এয়ার টিউন্ড
মাইকা টিউন্ড।

ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর ( Variable Capacitor)

ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর এর মান পরিবর্তন করে ব্যবহার করা যায়। যে ক্যাপাসিটরে ক্যাপাসিট্যান্সের মান প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করা যায়, তাকে পরিবর্তনশীল বা ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর বলে। ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর প্রধানত দুই প্রকার। যথা-
  1. গ্যাং ক্যাপাসিটর
  2. ট্রিমার ক্যাপাসিটর

ক্যাপাসিটর এর ব্যবহার | Use of capacitors

ক্যাপাসিটর কেন ব্যবহার করা হয়? এ প্রশ্ন অনেকের থাকে। বর্তমানে এসি ও ডিসি উভয় প্রকার সার্কিটে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়। নিম্নে ক্যাপাসিটর এর কিছু ব্যবহার তুলে ধরা হলো-
  • বর্তনী বা সার্কিটের পাওয়ার ফ্যাক্টর উন্নতি করার জন্য ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
  • পরিবাহী বস্তুর চার্জ ধরে রাখার জন্য ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
  • ফিল্টর সার্কিটে এসি কারেন্টকে বাধা প্রদান করতে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
  • ফিল্টার সার্কিটে ডিসি কারেন্ট প্রবাহিত করতে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
  • টিউব লাইটের আলোকচ্ছটা ত্রুটি দূর করতে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।
  • সিঙ্গেল ফেজ মোটর ও সিলিং ফ্যান চালু করতে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়।

ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কেন করা হয়

ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কেন করা হয়, তা জানার আগে আমাদের প্রথমে জেনে নেওয়া উচিত ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কি? বর্তনীতে একাধিক ক্যাপাসিটর নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী সিরিজ বা প্যারালালে সংযুক্ত করার পদ্ধতিকে ক্যাপাসিটর গ্রুপিং বলে।
অনেক সময় নির্দিষ্ট মানের চেয়ে বেশি মানের ক্যাপাসিট্যান্সের দরকার হয় বা ক্যাপাসিটরের মান বাড়ানোর প্রয়োজন হয়। ক্যাপাসিটরের মান কমানো বা বাড়ানোর জন্য মূলত ক্যাপাসিটর গ্রুপিং করা হয়ে থাকে। ক্যাপাসিটরকে সিরিজে সংযোগ করলে ক্যাপাসিটরের ক্যাপাসিট্যান্স কমে যায়। আর ক্যাপাসিটরকে প্যারালালে সংযোগ করলে মোট ক্যাপাসিট্যান্স এর মান বৃদ্ধি পায়।

ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
  1. ক্যাপাসিটর সিরিজ গ্রুপিং
  2. ক্যাপাসিটর প্যারালাল গ্রুপিং
  3. সিরিজ-প্যারালাল গ্রুপিং বা মিশ্র গ্রুপিং

ফ্যানের ক্যাপাসিটর এর কাজ কি

অনেকের প্রশ্ন থাকে সিলিং ফ্যানে ক্যাপাসিটর কেন ব্যবহার করা হয়? সিলিং ফ্যান কি আসলে ক্যাপাসিটর ছাড়া ঘুরতে পারে না? ফ্যানের ক্যাপাসিটর এর কাজ কি? এমন অনেক প্রশ্ন আমাদের সিলিং ফ্যানের ক্যাপাসিটর নিয়ে থাকে।


আসলে সিলিং ফ্যান কিন্তু ক্যাপাসিটর ছাড়াও চলে। কিন্তু স্পীড অনেক কম হয়ে থাকে, যা আমাদের বাতাস প্রাপ্তির জন্য যথেষ্ট নয়। সিলিং ফ্যানে ক্যাপাসিটর ব্যবহারের ফলে ফ্যান চালু হওয়ার সময় বেশি পরিমানে টর্ক উৎপন্ন হয়, এতে করে ফ্যানের গতি বৃদ্ধি পায়। তাহলে ফ্যানের ক্যাপাসিটর এর কাজ হলো ফ্যানের গতি বৃদ্ধি করা।

ক্যাপাসিটর কিভাবে কাজ করে

শেষকথাঃ

আজকের পোস্টে আমরা ক্যাপাসিটর কাকে বলে এবং ক্যাপাসিটরের সকল বিষয়ে অনেক ভালো কিছু লেখার চেষ্টা করেছি। আশা করি পুরো পোস্ট আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আপনাদের যদি ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কেন করা হয় তা নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

আমরা প্রতিনিয়ত আপনাদের জন্য নিত্যনতুন পোস্ট লিখার চেষ্টা করি। পোস্টগুলো নিয়মিত পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। -ধন্যবাদ

আরো পড়ুনঃ
  • বাচ্চাদের জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে।
  • বাইকের তেল বাঁচানোর সহজ উপায়।
  • ককাটেল পাখি পালন পদ্ধতি।
  • ওয়াটমিটার কি? ওয়াটমিটার সংযোগ করার পদ্ধতি।
  • গাজী পানির ট্যাংক দাম ১০০০ লিটার।
  • রবি সিমের মিনিট দেখে কিভাবে।
  • NTVQF Level-1 সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার নিয়ম।
  • ফেসবুক থেকে আয় করার ১০ টি সহজ উপায়।
  • চিকলি ওয়াটার পার্ক, রংপুর।
  • ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

উপায় কী এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url